কোনার মসজিদটিতে আজকে "শবে বরাতের" রাতে কোন তিল ধরনের ঠাঁই নাই।
কোনার মসজিদটিতে আজকে "শবে বরাতের" রাতে কোন তিল ধরনের ঠাঁই নাই।
আল্লাহর প্রিয় বান্দারা সব অপরিসীম বিশ্বাসে ভর করে সারা রাতটি আজ এবাদত বন্দেগীতে কাটাবে। মুসল্লিরা নিয়ত করে তাই ঘরের বাইরে সবাই।
হুজুর আর মাওলানারা সন্ধ্যা হতেই হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে মুসল্লিদের এই রাতের মর্যাদা আর ফজিলতের কথা বুঝিয়ে বলছেন।
গভীর মনোযোগের সাথে হাফিজ অন্যদের সঙ্গে মসজিদে ভিতরে বসে ওয়াজ শুনছিল। মনের মধ্যে তার একই সাথে দুই দুই ধরনের চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে।
–মানুষের বিশ্বাস কি বিক্রয় হয়?-- হাফিজ মনে মনে চিন্তা করছে। বয়ান শুনতে শুনতে এটা তার মনের মধ্যে বার বার প্রতিধ্বনি করছে।
–মানুষের বিশ্বাস কি ভাবে বস্তুর মতোই বিক্রয় হয়?--
মাঝেমধ্যে হুজুরের বক্তব্য শুনতে শুনতে আনমনা হয়ে যাচ্ছে হাফিজ? তখন তার মনের কোণে অনেক অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নের উদ্দেক হয়!
হাফিজ ভাবে,
—মানুষ কেন মনের গভীরে বিশ্বাস করবে–
—বিশ্বাস কি তবে কোথাও বিক্রয় হয়?---
— বিশ্বাসের কথা কেন ভাষায় বুঝাতে হয় —
— বিশ্বাস বিষয়ে কথা না বললে কি চলবে না —-
হাফিজের এটাও মনে হয়,
—যেহেতু স্রষ্টা একজন আছেন কারো এটা নিশ্চিত বিশ্বাস হলে তখন তার মনে হতে পরে যে নিশ্চয়ই স্রষ্টার "ক্রয়-ক্ষমতা" ও থাকবে—
– তিনি তো সর্বময় কর্তৃত্ব।
– তাই তিনি কেড়েও তো নিতে পারেন।–
–তাই এটা কি তবে শুধু তার জন্যই প্রয়োজন যে, মানুষের বিশ্বাস তিনি নিজেই কিনেই নিবেন?"ক্রয়-ক্ষমতা" দ্বারা —
--- আর তাহলেই কেবল এটাকে বিশ্বাস বলে ধরে নেয়া যাবে। —
— কেননা বিশ্বাস যদি ফর্মুলা হয় তাহলে সে ফর্মুলা দিয়ে অনেক কিছু যাদুকরি উপায়ে সেরে ফেলা যায়, সহজে —
—কিন্তু জাদু তো চিরস্থায়ী হয় না —
—-তাই তার মানে হল বিশ্বাস বোধহয় ক্রয় করার বস্তুই হবে —
—তা না হলে কেন তিনি মানুষের সম্বল; যা কিছুই আছে সেসব আবার কেড়ে নিবেন!--
হাফিজ মাত্র কলেজ পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে।
কিন্তু তার সামান্য শিক্ষার এই দুর্বল মস্তিষ্কেও সে এই অদ্ভুত ঘটনাটি বহুবার ঘটতে দেখেছে।
একটি বিশ্বাসের জন্য, তার নিশ্চিত করনের জন্য বহু মানুষ বারবার মাথা কুটছে। আর তখন হাফিজের দৃশ্যমান দুনিয়া ও দর্শন শুন্য মনের মধ্যে দান্দিক এই বিষয় ধরা পড়েছে বারবার, সে বুঝল এভাবে বিশ্বাস করলেও শেষটা বাকি থাকবেই। কারণ
–বিশ্বাস করলেই তখন বাকি থাকবে এর সত্য মিথ্যা এর যাচাই।—
—কেননা মানুষের মন; এটা কখনোই যুক্তি তর্কের উর্ধ্বে উঠতে পারবে না—
—যদিও আপাত দৃষ্টিতে মনে হয়, বিশ্বাস করা না করা, এটা একটি মৌলিক ব্যাপার হওয়া উচিত,এবং একান্ত দরকারি–
কিন্তু বাস্তব জীবনচিত্র পর্যবেক্ষনে সেরকম কখনোই মনে হয় নাই হাফিজের।–
—বিশ্বাস পরবর্তী আরও যা আছে জীবনে তা হচ্ছে, সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের জন্য থাকবে দীর্ঘ একটি প্রতীক্ষিত সময়।—
—যেটা বৃহত্তর মানব গোষ্ঠীর তথা ভবিষ্যৎ জাতীর সামনে পরবর্তীতে একদিন হাজির হবেই হবে।–
— তাহলে কি সেই সময়কার পুরানো দিনের মানুষরা কি গিনিপিগ ছিল?---
––আর এই অনুমেয় সময়ক্ষেপন তখন কবে না কবে পূর্ণতা পাবে—
— এবং দীর্ঘ পরিমাপের সেই অতিবাহিত আপেক্ষিক সময়টি বিশ্বাসের কাছে নিবেদন হেতু—
—- কি হতে পারে?---
–-- প্রত্যেক মানুষের মধ্যে কিছু একটা করে ফেলার যে তাৎক্ষণিক একটি প্রবণতা থাকে বা মানবিক প্রাকৃতির যেসমস্ত খারাপ তাড়না দ্বারা মানুষ প্রভাবিত হয়,---
—বিশ্বাস প্রভৃতি কি সেসব কিছুকে নিবৃত করে।—
—নিভিয়ে কি দেয় না হিংসার আগুনও।—
—বরং তখন কেন অপেক্ষায় থাকে মনটি শুধু কি এজন্যই যে,---
— কখন শুভ সময়টি আসবে।—
—আর যেহেতু প্রতিশ্রুত,তাই সেই সুসময় তো আসবেই এবং অতঃপর পিছনে ফেলে আসা দীর্ঘ শান্তিময় জীবন যাপন সাপেক্ষে(ঐতিহাসিক ভারিক্কি চালে সেই আগমনী সংকেত সহ যখন সেটাই আসবে)
— বহুল প্রতীক্ষিত সেই মহেন্দ্রক্ষণটি; দার্শনিক মনের মধ্যে প্রশান্তির পরশ বুলিয়ে দিয়ে যাবে।—
—দীর্ঘ অপেক্ষার সকল গ্লানি এবং ক্লান্তিও তখন দূর হবে।—
চিরতরেই দূর হবে।—-
উপরে বর্ণিত ঘটনাটি যদিও কাল্পনিক।
কিন্তু প্রপোজিশনটি হচ্ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি খুবই বাস্তব চিত্র সম্বলিত কল্পনা।
ধর্মীয় অনুভূতিকে আঘাত করার জন্য আমার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কোন কিছু এটা একদমই নয়।
কারণ আমি পরবর্তী যে বিষয়গুলির অবতারণা করা হবে সে সবকিছু গুরুত্ব সহকারে পর্যালোচনা করলে তখনই কেবল এটা বোধগম্য হবে। আমি সর্বতোভাবে ধর্ম বিশ্বাসকে সম্মান করেই এখানে শুধুমাত্র কিছু মানুষের মানসিকতাকে ফোকাস করতে চাইছি।
ধর্ম এবং দর্শন হচ্ছে পরস্পর অত্যন্ত ওতপ্রোতভাবে জড়িত বিষয়। ফিলোসফিকে সংজ্ঞায়িত করতে না পারলে,বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের psychology সঠিক ভাবে টিউনিং করা যাবে না।
এবং কোন একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের গতিবিধিকে তাহলে কিছুতেই নিয়ন্ত্রিত করা সম্ভব হবে না।
আমাদের ধর্ম বিশ্বাসের মধ্যে না বুঝতে চাইবার যে গোড়ামিটুকু শুধু বিদ্যমান আছে সেটাই কেবল বেহুদা অনেক ক্ষেত্রেই বাধার সৃষ্টি করে থাকে।
আর তবুও কেউ যদি এতে আঘাতপ্রাপ্ত হয় তারজন্য আমি আগেই ক্ষমাপ্রার্থী।
আমার অনিচ্ছা সত্ত্বেও তেমনটা হলে আমি এ ধরনের বিষয় নিয়ে তাহলে আর এই প্লাটফর্মে কখনোই লিখব না।
এবার আসা যাক মূল বিষয়বস্তুর অবতারণায় :---
আমরা অনেকেই পাশ্চাত্যের জ্ঞান বিজ্ঞানকে একটি tell tail হিস্টরি বলে মনে করছি। কিন্তু কেন? জ্ঞানকে যদি tell tail হিস্টোরি বলে মনে করা হয়ে থাকে তাহলে সেখানে অবশ্যই একটি "ডাইরেক্ট একশন" লুকিয়ে আছে। অথবা হয়তো প্রকাশমান হওয়ার অপেক্ষায় আছে অশুভ কোন কিছু indirectly ।
শুভ অশুভ বিবেচনায় অতপর যেটা প্রকাশ হলে পরে আমাদের এতদিনের অপেক্ষমান সময়ের সকল দাবিও তখন মিটিয়ে দিবে।
আমার মতে চারিদিকে এখন যত "ঢাক ঢাক গুর গুর",আছে আর সব বিশ্বাস এবং অবিশ্বাসের দ্বন্দ্ব রয়েছে তার সবকিছুই কেন জানি মনে হচ্ছে এখানেই লুকিয়ে থাকে।
কিন্তু বিশ্বাস সহকারে বর্ণিত ও বিজ্ঞান অনাবৃত যে সকল প্রকৃত ঘটনাগুলি আছে সেগুলো কি আসলেই এরকম জ্ঞানহীন বুদ্ধিহীন একটি "ঢাক ঢাক গুর গুর" রূপ পরিগ্রহ করা বাঞ্ছনীয়? সত্য কি আসলেই তবে একটিমাত্র নির্দিষ্ট আগামী ঘটনা হবে বলেই কি সেটা নিশ্চিত সত্য;
আর তাই কি কখন হয়?
আমরা যারা বিজ্ঞান চর্চা করি তারা প্রায়শ "টুইন আর্থ" এর কথা বলে থাকি এবং মাল্টি ভার্স প্রসঙ্গ উঠলে আমাদের অনেককেই খুবই উৎসাহী হতেও দেখা যায়।
কিন্তু কোন প্রকার "ঢাক ঢাক গুড় গুড়" অবস্থান বা জ্ঞানবুদ্ধিহীন অন্ধবিশ্বাসের দৌড় কোনভাবেই পারলৌকিক মুক্তি এনে দিবে না; এটাই নিশ্চিত সত্য।
যে জ্ঞান নিয়ে আমরা এই পৃথিবীতে (সবাই) চলি সেই জ্ঞানের আশী ভাগ কিংবা ততোধিক(>=৮০%) তো এই পৃথিবীরই প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবে,বা করে থাকে। তাহলে আমাদের সকল প্রকার পার্থিব-অপার্থিব বাস্তব জ্ঞানই এই ৮০ভাগের জ্ঞানের মধ্যে পড়ে আছে।
কিংবা এটাও কি হতে পারে যে আমাদের এইসব জ্ঞান পৃথিবীতে অতি প্রয়োজনীয় ভাবে শান্তি প্রতিস্থাপন করার জন্য কোন একটিও কার্যকরী ভূমিকা রাখবে না।
আর তাই বলেই কি "উন্নত মানের একটি ধর্মীয় ষড়যন্ত্র" সবসময় আমাদের জ্ঞানের মধ্যে সক্রিয় আর মনের ভিতরে ক্রিয়াশীল থাকবেই?
বর্তমান যুগটা এমনই যে, আমরা ইচ্ছা থাকলেও তো কেউই আর এখন সেইরূপ precarious বা যথেচ্ছচার করে জীবন যাপন করতে পারবো না। কেউ যদি এমনটা চেষ্টা করেও কিন্তু তবু এটা আগেকার সময়ের সাথে কিছুতেই মানানসই হবে না। বরং precariously কথাটি খুব হাস্যকর শোনাবে।
কারণ আগে তুলনা জীবন এখন অনেক কঠিন এবং বাস্তব অনেক ক্ষেত্রে দুঃসহ হয়ে উঠেছে।
তাই বলেই কি ধর্ম চর্চা, এটা তো ফেলে দেওয়ার মত কোন কিছু নয়। আমরা ধর্মের এইসমস্ত জ্ঞানভিত্তিক সূত্রগুলি এড়িয়ে যাব আর ইহকালের প্রাপ্তির তুলনায় a-z সব মিশেল দিয়ে সকল গ্যারান্টিকে ফেলে দিয়ে, পায়ে দলে বা avoid করে, অথবা এড়িয়ে গিয়ে স্রষ্টার কাছে কিছু না কিছু দাবি করবো! আর এভাবেই তো পৃথিবীতেও টিকে থাকতে পারবো।
তাই কি??
এইতো গেল আমাদের সাইকোলজির অবস্থা।শিক্ষিত বা পড়ুয়া মন থেকে সমাজ সংসারে প্রতিস্থাপিত হয়ে পরে এই "অদ্ভুত" psychology আমাদের এখনকার দৈনন্দিন জীবনযাত্রার মন মানসিকতা নির্ধারিত করে। এবং মানুষের রুচির বিন্যাসেও ভূমিকা রাখবেই, রাখবে এটাই যেন আমাদের আলোক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। Illuminati
আমরা যখন পাশ্চাত্যের ছবিতে দেখি, বিশেষ করে মার্কিন মুভিগুলি দেখি আমরা সেখানে অনেক ধরনের ভায়োলেন্স দেখতে পাই। আমাদের কেবল তখন এটাই কি মনে হয় যে, সেসব ভায়োলেন্স গুলি তারা নিজেদের যুক্তি-তর্কের উৎপাদনের বা তাদের নিজস্ব কিছু সমস্যার সমাধানের উদ্দেশ্য চরকির মত আবর্তিত করছে না?
একটি সমাধান খুজার জন্যই কি এই ঘাম ঝরান প্রয়াস নয়?
নাকি বরং আমাদের কাছে এটা মনে হয় যেন এসবকিছু আসলে মানব জাতির দিকে তাক করা মার্কিনমুলুকের বুদ্ধিবৃত্তিক কোন বন্দুকের নল।
প্রশ্ন হল এই ধরনের ভিন্ন ভিন্ন মানসিকতার মানবজাতির জন্য "নির্দিষ্ট জ্ঞান বিজ্ঞানের" জন্য একটিমাত্র প্লাটফর্মের প্রয়োজনীয়তা কেন তবে সৃষ্টি হলো?
উপরের প্রশ্নটি উত্তরের আগে আমাদেরকে বুঝতে হবে যে, মানবজাতি হিসেবে আমরা কতটুকু "সমন্বয় সাধনকারী" ভূমিকা নিতে পারি আর কতটাই বা বিরোধী ভূমিকায় অবস্থিত আছি যেটা আমাদের সংস্কৃতি এবং শিল্প ভাবনার মধ্যে বেশ আগে থেকেই প্রোথিত রয়েছে।
তাহলে কি আমাদের নিজস্ব উন্নতির জাতীয় দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণে গেলে বলতে হবে যে, ভবিষ্যতে আমরাও যখন কিছুটা অগ্রসর হব জাতি হিসাবে আমরাও তখন এই একই ধরনের নিজস্ব বুদ্ধিবৃত্তিক কার্যক্রমই পরিচালনা করব? অর্থাৎ আমরা ভাবুক জাতি একটি "সমন্বয় সাধনকারী"র ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে যাচ্ছি নিজেদের এই ভবিষ্যৎ প্রকল্প হিসাব কষে।
আমার প্রশ্ন, তাহলে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কী হতে যাচ্ছে? আমাদেরই বুদ্ধিবৃত্তির উপরে এই "দ্বিধা বিভক্ত" এবং খুনোখুনী পরিস্থিতি যদি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিলো, এই নিয়ন্ত্রণ নেবার কারণ তাহলে কি?
এর কারণ কি তাহলে শুধুই এইই যে, ধর্ম ভাবনার মধ্যে গোড়ায় গলদ রয়েছে।
আমাদের অবশ্যই বুঝতে এবং অন্যকেও বুঝাতেও হবে।যে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ এমনতর অনিশ্চিত কখনো হওয়ার কথা নয় যেখানে যুদ্ধবিগ্রহ একটি অবশ্যম্ভবী রূপে বাস্তব পরিণতি হয়ে যাবে।
উপরের কথাগুলির শুধুমাত্র একটি প্রকল্প।
তাই উপসংহারে শুধু একটি কথাই বলবো। হয়তো এটাই সত্য যে কেবল মাত্র "আপেক্ষিকতার" (relativity) বিচার বিশ্লেষনে গেলেই পরে কিছুটা চিন্তাভাবনার প্রয়াস পাবে।
তাছাড়া আমাদের উপরের চিন্তা ভাবনা গুলি সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়। এবং যেহেতু কেবল মাত্র কোন না কোন আপেক্ষিক অবস্থার বিচারে এবং সেইমত চিন্তার দ্বারা প্রভাবিত হলেই এসব চিন্তা সত্য হতে পারতো। কিন্তু মূল সমস্যা হচ্ছে, মানুষ তো কখনোই সারাক্ষণ আসলে এভাবে ভাবে না।
তাহলে একটি দ্বৈত পরিস্থিতিতে পড়লে মানুষ কি করে? মানুষ কি আসলে বিরাট বড় অভিনেতা? কিংবা এই জবানার মানুষ – এরা শুধুমাত্র "ঢাক ঢাক গুড় গুড়" করে চলতেই তারা বেশি পছন্দ করে!!
"যে আপেক্ষিকতা কেবলমাত্র ধ্বংস এবং হিংসার সাথে সম্পৃক্ত সে ধরনের আপেক্ষিকতা নিয়ে আমার ধর্মীয় আলোচনা করার উদ্দেশ্য নয়।"
আমি মনে করি ধর্মের ভালো কিংবা মন্দ কোন আপেক্ষিকতা যদি কিছু থেকেও থাকে তবে সেটা হলো "এই মানব জীবনের" ভিন্ন ডাইমেশনের সাথে সম্পর্কিত আপেক্ষিকতা।
ওমর আল্লা নবীজীর নাম... কি সেই জীবন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন