প্রাণীর আয়ু এবং মানুষের হায়াত এ কথা চিন্তা করলে বড় অদ্ভুত লাগে।

 প্রাণীর আয়ু এবং মানুষের হায়াত এ কথা চিন্তা করলে বড় অদ্ভুত লাগে। এই চিন্তা অর্থাৎ এর বেশিরভাগ রিজিকের প্রশ্ন হয়ে  প্রকাশিত হয় জীবন যাত্রায় আর গোষ্ঠীর চালচিত্রে । 


মানুষের শারীরিক দক্ষতার মানের উল্লেখযোগ্য সংযোজন হলেও মানসিক দূরত্ব ক্রমান্বয়ে বেড়ে গিয়ে দেশে দেশে আর জাতিতে জাতিতে ভিন্ন ভিন্ন কল্পনার যেসব ক্ষেত্র এখন তৈরি করছে সেখানেও পারস্পরিক সহযোগিতাই থাকবে বলে সাধারণভাবে উল্লেখযোগ্য।


অনেক সময় দুর্ভাগ্য জনক ভাবে এটা দেখা যায় যে, অন্যদের সাথে সামঞ্জস্য খুঁজে পাওয়াটাই হচ্ছে মানুষের হায়াত। এটা বড়ই আশ্চর্য যে তবুও কিন্তু বহু মানুষ আছে যারা কিছুতেই তবু অন্যদের জীবনটাকে তাদের কর্মকাণ্ড দ্বারা অনিশ্চয়তায় না ফেলে থাকতে পারে না। 


চিন্তার ক্ষেত্রটা মানুষ কখনোই "হায়াত" দিয়ে ভরিয়ে ফেলতে পারে না।এটা একটা ক্রাইম হতে পারে। আর যখন কেউ শুধুমাত্র মানুষের প্রাণ সংসার করার ভাবনা দিয়ে নিজের বা নিজেদের মন ভরায় এবং অপার্থিব উপায়ে প্রাণে বেঁচে থাকলেও নিজেদেরকে তবু তারা তখন বাঁচানোর চেষ্টা করবে পরকালে, এটাই হচ্ছে এই সময়ের বাস্তব।


উন্নয়নের চিন্তা ভাবনায়:-- আমাদেরকে যৌথ বা সামগ্রিকভাবে উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করতে হয় এবং সামগ্রিক বা সমষ্টিগত উন্নয়ন সম্ভব না হলে সে উন্নয়ন ধরে রাখাও সম্ভব নয়। তাই পৃথিবীতে চিন্তার ক্ষেত্রকে সম্পূর্ণ হায়াত দিয়ে ভরে ফেলতে না পারলেও অন্যের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকার মত যথেষ্ট কাজকর্ম বর্তমানে রয়েছে। এই পৃথিবীতে একদিকে উন্নয়ন ধারাবাহিকতা চলছে অথচ অন্য অংশে রয়েছে অনেক অনেক leftover ,এটা তো খুবই দুঃখজনক সত্য।


মানুষ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডতে সরাসরি প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে থাকতে পারে। কিংবা পরোক্ষভাবেও উন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ নিতে পারে।


যখন কোন একটি কমিউনিটির সকলেই এই দুটি উপায়ের একটি উপায় অবলম্বন করতে সক্ষম হবে তখনই মাত্র ফিফটি ফিফটি চান্স থাকবে যে মানুষ তার জন্য শুধুমাত্র পরকালের চিন্তা করবে না অথবা শুধুমাত্র অন্যকে ধ্বংস করার চিন্তাও করতে হবে না আর কাউকেই। এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে এই যুগে কাজের চেয়ে বড় অন্য কোন ধর্ম নাই।….পুরো মানবজাতির বুদ্ধিকে অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে।


উপরে উল্লেখিত দুইটি চিন্তা নিয়ে মানুষের ব্যক্তিগত, সমষ্টিগত বা সামগ্রিক ডিপেন্ডেন্সি লেভেল নির্ণয় করা যায় এবং গোষ্ঠীর সফলতার নিরিখে তাদের নিজস্ব মাধ্যমে সক্ষম ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর সামর্থ্য নিয়ে অনেক অনেক গবেষণা করা হচ্ছে ইদানিং।

মন্তব্যসমূহ

A2