The clairvoyance! And about The clairvoyants!

 

অতঃপর আমরা যাহা যাহা জানিব এবং যাহা যাহা বুঝিব, তাহা সকলই হবে সত্য এবং সেসবই সত্য বই কিছু মাত্র মিথ্যা নয়।


বাবা ভাঙ্গার "ইতিহাস" কে না জানে। আমি একে ইতিহাস বলছি এজন্য যে আমার বিশ্বাস আমাদের বর্তমান যুগ বাস্তবতা কিছুটা হলেও বাবা ভাঙ্গার তৈরি করা ইতিহাস। যদিও তিনি ছিলেন একজন ভবিষ্যৎ বক্তা বা clairvoyant, তিনি যা কিছু বলে গিয়েছিলেন তার অনেক কিছুই বর্তমানে সত্য বলে প্রমাণিত। এবং এমন আরো অনেক কিছু রয়েছে যা এখনও ঘটেনি কিন্তু সেগুলি অদূর ভবিষ্যতেও ঘটবে বলে এ সম্বন্ধে তিনি ভবিষ্যৎবাণী করে গিয়েছেন।

যবে থেকে মানুষের দুনিয়াতে এবং মানুষের সমাজে "Now is the most important time" এই পারসেপশনটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে তখন থেকেই মানুষ ভবিষ্যৎ জানার চেষ্টা করছে শুরু করলো।


কিন্তু দেখার একটি সীমাবদ্ধতা অবশ্যই আছে; এটা আমরা কেউ স্বীকার করি আর নাই বা করি! তাতে তারই কারোই কিছু যাবে আসবে না। কিন্তু আমরা আমাদের মনের গভীরে শুধু এতোটুকু জানি;

"দেখা আর না দেখার কাছাকাছি সেই হাসি তুমি আর হাসবে কি কখনো"!


কখন থেকে দেখার শুরু হল আর কখনোই বা হলো শেষ এবং তারপর শুরু হলো বুঝতে পারার। বোঝার মত জ্ঞানের প্রসার লাভের পর এবং বর্ণিত বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দেওয়ার ফলে এর জন্য বিশেষ মন মানসিকতা তৈরি হতেও অনেক সময় লেগে গেছে।


ঠিক কতটা সময় পরে আমাদের মানসিকতার মধ্যে বোঝার মত এই যে "একটি বিশেষত্ব পূর্ন মন" এটি তৈরি হয়েছিল এবং তার পরও সময় কিন্তু থেমে থাকেনি। বুঝতে পারার ফল হল আমরা তার জন্য আরও ক্রেজি হলাম। কিন্তু কেন আমরা ভবিষ্যৎকে দেখে ফেলে সেটা বুঝে এতটা ক্রেজি হয়ে গেলাম তার কোন কারণ এখন অতি শীঘ্রই জানার আর কোন উপায় নেই।


সুতরাং আমাদেরকে দেখে যেতেই হবে। যেহেতু চোখ আছে আমাদের না দেখে কোন উপায়নেই নাই।

আমরা যতই গর্তে লুকিয়ে থাকি না কেন এখন আমাদের মাথার ভিতর থেকেই; আমাদের মগজের মধ্য থেকেই দেখতে পারি!!

এমনকি শুনতেও পাই!!

একটু spooky মনে হচ্ছে তাই না?


জগতের জীববৈচিত্র বা স্পেক্ট্রাম এর কথা চিন্তা করলে মানুষের বা জীবজগতের বিবর্তন সম্বন্ধে অনেক স্পষ্টতা তৈরী হয়েছে। ভবিষ্যতে এর সত্যতা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

এখন আমরা এজন্য আমাদের ভাষাকে বিভিন্নভাবে বর্ণিল করে তুলেছিলাম যাতে করে আমাদের সাথে আমাদের বর্ণনার মিলের সূত্রগুলি সব খুঁজে পাই।

আর প্রাণিজগতের বিভিন্নতার একটি মানে খুঁজে নিতে পারি।

দর্শন সহ সবকিছুই এভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং অন্যান্য শাস্ত্রের জন্ম হয়েছে এই পথ ধরে। এরই নাম clairvoyance বা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা।


কিন্তু ভবিষ্যৎ দ্রষ্টার একটা সীমা অবশ্যই আছে। কারণ হলো সহজ যুক্তিতে আমরা বুঝতে পারি ভবিষ্যতে ভালো এবং বন্ধ উভয় দিকই থাকে। তাই আমরা এই ভবিষ্যতের কোন দিকটি যাচাই করব? ভালো দিক নাকি খারাপ দিক!!


অবশ্যই এমন কথা ভাবা খুবই স্বাভাবিক যে, সামনে একটি গর্ত থাকলে চক্ষুষ্মান ব্যক্তি তাকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টাই করবে। এছাড়া অনেক ক্ষমতা থাকে, এমন কিছু কথাও থাকে সেসব হচ্ছে মানুষের যে কোনো জৈবিক কার্যক্রম এর উর্ধ্বে। শুধুমাত্র বুদ্ধি ভিত্তিক চর্চার মাধ্যমে আমরা সেইসব ক্ষমতাকে অবলোকন অথবা এরপর পর্যালোচনা করতে পারি।


ক্ষমতা!! এই ক্ষমতার বিশেষত্ব এবং মানুষের নির্দিষ্ট কিছু কর্ম, অথবা কর্মের সীমাবদ্ধতা এবং সেসব কাজের সময়সীমা ইত্যাদি ইত্যাদি বুঝার জন্য মানুষ ভবিষ্যৎ দ্রষ্টার শরণাপন্ন হয়ে থাকে। কিংবা ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে জানতে চায় মানুষ।


আমার বক্তব্য হলো যে বিষয়টি মানুষের কর্মের সাথে শুধু সম্পৃক্তই নয় বরং ওতপ্রোতভাবে জড়িত; সেই বিষয়টি নিয়ে বেশি মাথা ঘামানো উচিত কাজ নয়! কারণ মানুষের কর্ম তার নিজের জীবনেরই একটি ইতিহাস এবং তার বংশগত একটি অর্জনও বটে।


এখানে এরকম বিরাজমান একটি পরিস্থিতিতে এর বেশি কিছু চাওয়ার বা পাওয়ার কিছু মানুষের থাকতে পারে না। যদি না কিন্তু পৃথিবীতে শান্তির বড়ই অভাব ঘটে থাকে, কেবল তখন ঘটবে একটি ব্যতিক্রম।


ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে ইতিহাসের প্রতিটা কন্দরে কন্দরে ভবিষ্যৎ বক্তাদের প্রচুর প্রভাব ছিল এবং কোনখানে না ভবিষ্যৎ বক্তা ছিল। ইন্ডিয়ানদের পুরা সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ভবিষ্যৎ বক্তাদের আধিপত্য। সকল রাজা বাদশারাও ভবিষ্যৎ বক্তাদের কথা শুনতেন এবং তাদের সকল কাহিনী গুলো এভাবে তৈরি হয়েছিল।

অর্থাৎ এটা সত্য যে, মানুষ নিজেই নিজের ভবিষ্যতকে কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রিত করতে সক্ষম থাকে।

কিন্তু এটাও তো স্বাভাবিক যে মানুষ তার ভবিষ্যতকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে যেহেতু মানুষ চিন্তাশীল। এবং নিজ চিন্তার ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে সে অন্য সকল কিছুর উপরে প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়; এমনকি তার প্রাত্যহিক নিজস্ব কর্মপদ্ধতির উপরেও তার যথেষ্ট প্রভাব থাকে।


এভাবেই রাজন্যবর্গের উৎপত্তি আর তৈরি হয়ে যাবে তাদের দ্বারা প্রভাবিত ডাউন লাইন একটি সমাজ কিংবা রাষ্ট্র। অর্থাৎ প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এভাবেই পৃথিবীতে তাদের পদচারণা করে গেছেন।


কিন্তু আমার জানামতে জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা মানুষকে যুগে যুগে ভাবিয়েছে ও ভুগিয়েছে এবং এইসব ভোগান্তির কারণেই মানুষ ভুল ভবিষ্যৎ বক্তব্যের উপরে নির্ভর করেছিল।


ভোগান্তির এই বিষয়টি বর্তমানে আধুনিক যুগে আমাদের প্রয়োজনের নিরিখে বিশ্লেষণ করতে গেলে বলতে হবে যে, প্রাচীনকালে সমাজ ব্যবস্থাগুলিকে আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ সামাজিকভাবে মানুষের যতটুকু উত্থান ঘটেছিল সেইসব উথানের কারণ বিশ্লেষণের মাধ্যমেই আমাদের বর্তমানের সঠিক অবস্থান এবং আমাদের ভবিষ্যৎ কার্যক্রম সম্বন্ধে দিকনির্দেনামূলক আমরা সুনির্দিষ্ট কিছু ধারনা নিতে পারি।

Shamanism এই ইংরেজি শব্দটির উৎপত্তি অবশ্যই শাম দেশের সাথে যুক্ত আছে বলে মনে হচ্ছে। শ্যামদেশ মানে বর্তমানের সিরিয়া।

ইসলাম ধর্মের ইতিহাসে সকল কাহিনীর মধ্যে নবী মুহাম্মদ সিরিয়াকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন বলে জানা যাচ্ছে।

আমরা বাংলায় যতই "রাম শ্যাম যদু মধু" বলিনা কেন এই ধরনের ভাষাগুলি আসলে আমাদের ভবিষ্যৎ বক্তব্যকে নির্দেশিত করে গেছে।

আমরা বাংলায় যতই "রাম শ্যাম যদু মধু" বলিনা কেন এই ধরনের ভাষাগুলি আসলে আমাদের ভবিষ্যৎ বক্তব্যকে নির্দেশিত করে গেছে–---- তারই ধারাবাহিকতায় তৈরি হয়েছিল।

আর এভাবেই কিনা আমরা মরে গেলেও তবুও ভবিষ্যৎ কে কিছুটা হলেও জেনে গেছি। এই পৃথিবীতে জীবিত থাকা অবস্থাতে। এবং এ কারণেই আমরা শান্তিতে ঘুমোতে পেরেছি। অন্তত আমাদের পূর্বপুরুষদেরকে দেখলেই তাই তো মনে হয়।

কারণ তারা সবাই কিন্তু যে "রাম শ্যাম যদু মধু" নিয়া মাথা ঘামিয়েছিল তা কিন্তু নয়। তারা ছিল খুবই সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ এবং সাদামাটা জীবনের পক্ষপাতী।


প্রযুক্তির শীর্ষে অবস্থান করে যতটুকু ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে জানতে পেরেছি এপর্যন্ত; সেগুলি বাবা ভাঙ্গার কাহিনীতে সব কিছুই লেখা আছে। এসব জানার পরেও কি আমরা এখন আমাদের পূর্বপুরুষদের মত শান্তিতে ঘুমাতে পারছি?

"খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে! ... হাসিছো খেলিছো তুমি আপন মনে…. প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা! নিরজনে কভু নিরজনে…."😆😆😆

এটা শতভাগ নিশ্চিত যে হরিকল এলাকাটা দক্ষিণের। হোরিকল, কিন্তু নারিকেল নয়। হরিবোল!! সেটাও তো সম্ভব।

কি ভয়ানক! Horrible!!😄😁😁😆🥹



আচমকা একটি কথা বলে ফেলা সৌজন্যবোধ বিরোধী বা খুবই এটিকেট (atticate) বিরোধী।এমন ঘটনা ঘটলে পরে তখন যে কেউই; বিশেষ করে বিদেশিরা তো বলবেই, "তুমি কোন ম্যানারিজম শিখো নাই"। অথবা বলতে পারে; "তুমি কোন অ্যাটিকেট জান না"।

আর বাঙালিরা যদি এইরকম সুযোগ পায় তারা তো তখন আরো একধাপ এগিয়ে যাবে! বলবে, "এই বেয়াদব!! তুমি এসব কি বলছো"; "কোন সভ্যতা বা ভদ্রতা কি শিখ নাই তুমি জীবনে"? "কথাবার্তা কি ভাবে বলতে হয় তা জানোনা"?

সে যাই হোক; আচমকা কোন কথা বললে অপ্রস্তুত মানুষের মনের গভীরে সেটা ঢুকে যাবেই। এবং ব্রেইনটাও তখন stroock করে, বেহুদা চিন্তা করতে থাকে।

মন বলতে থাকে,"এটা আমি কি শুনলাম"! বা "কেন বলল হটাৎ করে সে এইসব কথা"!

কাউকে কোন দুঃসংবাদও নাকি আচমকা দিতে নাই। এতে কোন মঙ্গল নাই।


ঘটনা সে যাই হোক,জীবনে দুঃসময় বা দুঃসংবাদ সত্য। এতে করে স্মৃতির কতটুকু উপকার হবে সেটা কিন্তু আমার জানা নেই; কিন্তু বর্তমান সময়টি আর উপভোগ্য থাকতে পারবে না। তারও বারোটা বেজে যাবে নিশ্চয়ই।

Don't know how much is true that of what some say; there is a relationship between "quantum physics" and all the concomitants of "what is happening" in the world.

{Definitions of concomitant. (adjective). following or accompanying as a consequence.

Synonyms:--

accompanying,

attendant,

consequent,

corollary,

ensuant,

incidental,

resultant,

sequent

and subsequent.}



এখন আমি যে বিষয়বস্তুটি উপস্থাপনা করতে যাচ্ছি তার হেডিং হচ্ছে মোটামুটি নিম্নরূপ:--

Multiverse এর সত্যতা রয়েছে আমাদের বিভিন্ন Dimension ঘটিত জীবনসত্তায়। আর তাই Psychology বা মনস্তত্ত্ব Tuning করতে না জানলে এটাই ♻️ Recycle করে একদিন ভাগাড়ে পরিণত হবে।


#Multiverse এর সত্যতা রয়েছে আমাদের বিভিন্ন Dimension ঘটিত জীবনসত্তায়। আর তাই Psychology বা মনস্তত্ত্ব Tuning করতে না জানলে এটাই ♻️ Recycle করে একদিন তা ভাগাড়ে পরিণত হবে।

এই পৃথিবীর সবকিছুই তো পদার্থবিজ্ঞান নয়। আলোক বিজ্ঞান হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞানেরই একটি শাখা। যদি কোন কারণে আমাদের ব্রেনটি তার সচলতা হারায় তখনই কিন্তু মস্তিষ্কে নিউরন কোষের অনুপরমাণুর কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে। মস্তিষ্ক হয়ে যাবে খুবই dull

তাই ফলশ্রুতিতে চোখ এবং আলোকবিজ্ঞান dull মস্তিষ্কের সহায়তায় কাজে লাগে বলে আমরা জানি এবং নিজেই তখন ভালো করে দেখতে পারার সাপেক্ষে সাহায্যকারী ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। চোখের কার্যক্রম বৃদ্ধি পেতে থাকলে ব্রেইনের ক্রিয়া-কলাপ বাড়বে।

তাই আমাদের টিভি দেখতে হবে এবং গান শুনতে হবে।

এতদিন শুধু জানা গেছিল যে স্মৃতিকাতর মন আসলে আমাদের ত্রিমাত্রিক এই পৃথিবীর বাইরের অন্য একটি ডাইমেনশনের টানাপোড়েনের জন্য ঘটে থাকে। এই dimension যদিও প্রতিনিয়তই বাস্তব;আর শুধুই পদার্থবিজ্ঞান কিন্তু ব্যাখ্যা করতে গেলেই কাল্পনিক ব্যাখ্যা ছাড়া এটাকে ব্যাখ্যা করা অসম্ভব।এর ব্যাখ্যায় গেলে তখন এভাবে বলা যেতে পারে যে, 'everything is possible' ।

কিন্তু এটাই প্রতিনিয়ত এবং একমাত্র ডাইমেনশন বলে এতদিন আমরা যেটা জানতাম তা আসলে ঠিক নয়।

কেননা ঘুমিয়ে থাকলে যে স্বপ্ন দেখা হয় সেটিও আসলে একটা dimension বটে। কিন্তু সেটা শুধুমাত্র ফিজিক্সের উপর নির্ভরশীল নয়। সেখানে অনেক অদ্ভুত ঘটনাও ঘটে থাকে। সেসমস্ত দৃশ্যমানতা সম্পূর্ণরূপে পদার্থবিজ্ঞান নির্ভর নাও হতে পারে।


স্বপ্নময়তা: এটাই হচ্ছে কোয়ান্টাম ফিজিক্স বা কনা বিজ্ঞানের প্রথম ধাপের প্রথম সিঁড়ি।

দার্শনিক অধিবিদ্যা বা অধ্যায় ভুক্ত বিজ্ঞান যখন আর যথেষ্ট নয় তখনই কোয়ান্টাম বল বা কনা বিজ্ঞান প্রদর্শক হতে পারবে কি?


পৃথিবীর সৃষ্টি প্রথমে মহাকর্ষ ও পরে ভরবেগ এর momentum এর মধ্যে মহাকর্ষ সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়ে তখন মাধ্যাকর্ষণ পর্যবসিত হল,আর প্রাণ শুরু হয়েছে ঠিকই। কিন্তু মাধ্যাকর্ষণই তো আসলে আমাদের সবকিছু,এবং জীবন জীবিকার মুখ্য হিসাব।কারণ এভাবেই এটাই বহুদিন ধরে জেনে আসছি আমরা।


ফোটন কনা দৃশ্যমান এই জগতের মূল।এবং photosynthesis এর প্রধান ক্রিয়নক। কিন্তু "হিগস-বোসন" কনা এবং অন্যান্য "কোয়ার্ক কনাগুলি" কি আমাদের চিন্তা জগতের সাথে শুধু বিনা কারণে সম্পৃক্ত হয়ে আছে? নাকি তারও বেশি কিছু তথা আমাদের দুর্ভাগ্য এবং ধ্বংস আর মৃত্যু পরবর্তী কোনো বিশেষ জগতের মিডিয়া মাত্র। এসকল কনার উপস্থিতি আমরা এখন জেনেছি।


কোয়ান্টাম ফিজিক্স এর অনগ্রসরতা ও এর কারণে পদার্থবিজ্ঞানের বিশেষ বিকাশ সাধন আপাতত বন্ধ থাকলেও শিল্প ও সাহিত্যের বিচারে আমাদের মস্তিষ্কের উর্বরতা কিন্তু ভীষণভাবেই বেড়েছে বিগত শতাব্দী গুলিতে। অধ্যয়নরত মন মানসিকতা একটি শিক্ষানুরাগীরা যদিও প্যারার মধ্যে আবদ্ধ আছে বা প্যারামিটারের ভিতরে বলতে গেলে বেশ কয়েক দশক যাবত একপ্রকার বন্দীই আছে। এটাও সত্য। কিন্তু জীবনের প্যারাডক্স গুলিও কেবল কম নয়।


এখানে এখনই যদি সর্বাত্মক কোনপ্রকার উন্নয়ন দর্শন চালু না থাকলে পরে তখন দুর্যোগ এবং দুর্ভাবনার কোয়ান্টাম এর "টিক টিক" খেলা যে কোন সময় শুরু হয়ে যেতে পারে।

আর এ অবস্থায় একবার পৌঁছলে পরে "টাইম মেশিনের" চিন্তা তখন চিরতরে বাদ দিয়ে মৃত্যুর খোলা দরজার মধ্যে হিমশীতল ভাবনাই কেবল ভাবতে হতে পারে।

ভবিষ্যৎ বংশধরের এসব জানলেও জানতে পারবে হয়তো তারা তখনও বেঁচে থাকলে; কিন্তু আমরা এটা এখন ঠিক ঠিকই জানছি।


হাটি হাটি পা পা করে হলেও আমাদের শিক্ষাঙ্গন ও শিল্প সাহিত্যাঙ্গন অনেক দূর পথ পাড়ি দিয়েছে।

এর সাথে সাথে সবার সঙ্গে "টাইম চ্যানেলে"র সাক্ষাৎ হলেও কিন্তু টাইম চ্যানেলটি এখনো ধরতে পারেনি আমাদের শিক্ষাঙ্গন। সমালোচনার বিচারে যদিও এই অবস্থা কোন stalemate নয়! জানি এটা খুবই আপেক্ষিকতা।আর যুক্তির বিচারে সাহিত্য কখনোই খাটো হতে পারে না। সাহিত্য সমালোচনা সর্বদাই সমসাময়িক কালের জন্য,বাকিটা তো উম্মুক্ত। মুক্তির আদর্শ চিন্তায় সাহিত্যের ভূমিকা কিন্তু খুব বেশি। এটা পুরো মানবজাতির পথপ্রদর্শক হতে পারে।


এখন কেবল অধিবিদ্যার(metaphysics) উপর ভিত্তি করে আর হামাগুড়ি দিয়ে চললে মানবজাতি টিকতে পারবে না।আর তার বুদ্ধিবৃত্তিক স্থিতি ধ্বংস হয়ে যাবে।


{অধিবিদ্যা বা মেটাফিজিক্স (metaphysics) হল দর্শনের একটি শাখা যাতে বিশ্বের অস্তিত্ব, আমাদের অস্তিত্ব, সত্যের ধারণা, বস্তুর গুণাবলী, সময়, স্থান, সম্ভাবনা ইত্যাদির দার্শনিক আলোচনা করা হয়।}

তখন এলিয়েনরা এসে বাসা বাঁধবেই।

বিশ্বাস ধর্ম কিংবা পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা সে যেটাই বলি না কেন আমাদের গ্রাভিটি (gravity) অবশ্যই আমাদের পরিচয়। এটা অতঃপর এর নিজেরই বা মানুষ জন্মের সাক্ষ্য দিচ্ছে।কিন্তু শুধু এইটুকুই আদতে আর কোন হেল্পফুল ভূমিকা রাখতে পারছে না।

পরকাল চর্চায় আমাদের জন্য জ্ঞান এখন খুবই দরকারী।


মন্তব্যসমূহ

A2