The simplicity of prophetic differences lies between two ideas...
The simplicity of prophetic differences lies between two ideas, one of which is, "I can do" and the other is "I cannot do". Simply replace your prophecy "I cannot do" with the simple words "That maybe I cannot do", in between and nothing else
মনের বিশ্বাসের ক্ষেত্রটি ইউনিক তাই একটি বিশ্বাসের ক্ষেত্রে এটা মুখে বলতে হবে কেন যদি বিশ্বাসের প্রতিফলনটা সর্বক্ষেত্রে সুস্পষ্ট প্রকাশিত হতে কোন প্রকার বাধা বিদ্যমান না ই থাকবে। কিন্তু মানুষকে বিধাতা একটি কথা বলে সতর্ক করেছেন তবুও যে বিশ্বাস ভঙ্গ না করতে। যে কোন বৃহৎ সামাজিক পরিসরে বিশ্বাসের প্রকৃতি কি হতে পারে তা বোঝা যায়। মানুষ আসলে যে কি এবং কি তার বিশ্বাসের পরিধি এবং পরিস্থিতি এসব নিয়ে সমালোচনা চলতেই থাকবে।
সেজন্য যে কোন একটি বড় শহরকে পর্যবেক্ষণ করলেই ব্যাপারটি দেখা যাবে এবং ধারনা গুলিও সুস্পস্ট হতে থাকবে। তখন মনে হবে যে শহরের মধ্যে মানুষের ধর্মটাই সেখানে একদম তলানিতে থাকছে। আর মানুষ কিন্তু উপরতলা এবং নিচের তলায় বিভাজিত হয়ে গেছে যেমনটা দাসপ্রথার সময়ে হয়েছিলো। কেউ বিশ্বাসী এবং কেউ বা অবিশ্বাসী।ক্ষমতার প্রকাশটি এভাবে বিন্যস্ত হতে থাকলেও তবুও কিন্তু সবার ভেতরেই একটি মিলমিশ রয়েছে বলে সামাজিক স্থিতি বজায়ে ছিলো।বেশী প্রভাবশালী যেটা তৈরী হয় সেটা হল কাজে কর্মে এবং সহযোগিতায় ভাগাভাগি অর্থাৎ কিনা মানুষ চেনা যায় এবং….!
কিন্তু সৃষ্টিকর্তার বিচারে এবং মানুষের চিন্তাচেতনার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে গেলে ধর্মকে বারংবার সামনে টেনে না আনলেও চলবে। কেননা এর স্বপক্ষের একটি ধারাবাহিকতা অবশ্যই সমাজে এবং সংসারের উপস্থিত থাকবে বলেই অনুমান করা যায়। মনেও হয়। যে যুদ্ধের সকল সহিংসতা ছাপিয়েও অতীতেই এটা বিস্তার লাভ করতে সক্ষম ছিলো। ধর্ম বাদেও দর্শন ও অন্যান্য মানবিক দৃস্টিভঙ্গীকে উম্মুক্ত করেছে অতঃপর। এসব শতাব্দী ব্যাপী টিকে থাকবে মানুষের সচেতনতায় এবং মন মগজেও আলোড়ন তুলবে এভাবেই এবং এর যথার্থ প্রতিফলন কোথাও ঘটতে না দেখলেও একটি বা দুটি রেঁনেসাঁ পরবর্তী সময়ে সেটাও সমাজে থাকতেই হবে বলে আমাদের বর্তমান যুগের বদ্ধমূল ধারণা গুলি বিন্যস্ত। কিন্তু আমরা আর জানতে পারছি কই যে নতুনত্বের মধ্যেও তো ধর্মের দাবিদারদের প্রাধান্য টুকু সামনে আসতে পারে! এটা আবার কি রকম?
আসলে এটা হচ্ছে এরকম, যথেষ্ট পরিমাণ ভাবনার সংমিশ্রণ একটি সমাজে বর্তমান থাকলে তা মানুষের জীবন যাপনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব অবশ্যই রাখবে। তখন সেই বিষয়টির উপর আলোকপাত করা বা ইঞ্জিনিয়ারিং, কিংবা সমসাময়িক বুদ্ধিবৃত্তিক বিচারে সেই বিষয়টিকে নিয়ে পর্যালোচনা চলবে। তাহলেই পরে বিষয়টি কি তা নিয়ে 'একটি দীর্ঘ সময়ের আলোকে' ধর্মবিশ্বাসের প্রসঙ্গে ভাবতে সক্ষম কোন মানব গোস্টির অপ্রাসঙ্গিক বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রবনতা পর্যবেক্ষন, তাদের আচরন, আর ধর্ম বাস্তবতাকে আরো কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতাও থাকছে। অর্থাৎ নানা প্রকার বোধগম্যতায় অনুসৃত হলেও অবশেষে একটি উপলব্দি হয় ও সামান্য দর্শন লাভ করাও সম্ভবপর। এটি একটি বৃহৎ পরিসরের সমাজ বা রাস্ট্র কাঠামোকে ঘিরে চলমান জীবন ঘনিস্টতায় আবেগে ভাসা মানুষদের জীবন কিংবা হয়তো বৈশ্বিক বাস্তবতাকে বিচার্য ধরে নিয়ে সমাজ বহির্ভূত সন্ত্রাস অথবা হয়তো শান্তিতে বসবাস।এতকিছু হলেও ভবিষৎতে তবু সেটাই দেখা যাবে।আর তা হচ্ছে মাত্রার বাইরে থাকা অনিশ্চয়তা। অর্থনীতিও ধর্মের বাইরে কিছু নয়। কিন্তু বুঝতে পারা যায় যে ক্রমেই সেটা সাধারনের কাছে অস্পৃশ্য হয়ে যাচ্ছে।
জীবন সম্বন্ধে আরেকটি মজার বিষয় হলো এই যে এর একটি কম্পিটিটিভনেস অর্থাৎ টিকে থাকার সামর্থ্য থাকে। কিংবা বাস্তব চিত্র হচ্ছে আধুনিকতম সমাজে একদম ভারসাম্য হারানো এবং এখনও পিছিয়ে পড়া কিছু মানব শ্রেণী থাকতেও পারে। হয়তো আমাদের এই আশেপাশে এইসব পিছিয়ে পড়াদের অবস্থান। কিন্তু ওভারঅল কম্পিটিটিভনেসটি হারানোর ফলে তাদের ক্ষেত্রে পাল্টে যায় জীবনচিত্র। এবং অন্যরকম অনলাইন একটি বাস্তব চিত্র সেসব মানুষদের চোখের সামনে হাজির হয়। এমনটা হচ্ছে সভ্য দুনিয়ার বাইপ্রডাক্ট। তাই এটা ঘটলে তখন মনে পড়ে যায় অতীত-বর্তমান-ভবিষৎ; যার মোকাবেলার জন্য আসলে কোন মানুষই জন্ম থেকেই প্রস্তুত থাকে না। মূলতঃ বর্তমান প্রজন্ম ঘিরেই সবকিছু কেন্দ্রীভূত হচছে এখন। সভ্যতার বাইপ্রডাক্ট এগুলি কে এভাবে দেখলে পরে ঐসব মানুষের কম্পিটিটিভনেস পরীক্ষা করা যায় এবং কম্পারেটিভ তুল্যমূল্যায়নে দাঁড় করিয়ে দিলে বোঝা যায় কিভাবে মানুষ নিত্যদিনের সামাজিক কম্প্রোমাইজগুলি তৈরি করছে বা সমাজে কিভাবে কম্প্রোমাইজগুলি তৈরি হচ্ছে; সেগুলো অনুধাবন করা সম্ভব হয়!!
এ ধরনের সামাজিক উন্নতির পর্যায়ে মধ্যস্থতার ভূমিকা অনুপস্থিত; তাই এমন একটি সমাজের মধ্যে ব্যাক্তি এবং সমাজের মধ্যেকার রেখাটি মুছে যায়; আর কোথাও কোন জাতীভেদ বা তেমন কোন তারতম্য বা ফারাক থাকে না। কারন ব্যাক্তি মানুষই তখন সমাজের মধ্যে মিশে যেতে অত্যাধিক তৎপরতা দেখায় এবং এভাবে সে ভুলও করে থাকে। হীনমন্যতার প্রভাবে তারপরে সে ধর্মকে অবজ্ঞা করতে শিখে। ক্রিমিনালরা সাময়িকভাবে মারা পড়লেও হঠাৎ করে আবার বেড়েও যেতে পারে। এটাকে বলে ইগনোরিং এফেক্টস।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন