Inclination বা চ্যুতি অন্তরে নানা বিষম চিন্তার ফলাফলগুলিকে ধারন করে নিলেও পরবর্তিতে কিন্তু সামাজিক বৈষম্যের সুস্পস্ট হতাশাজনক চিত্রটিকেই পরিস্ফুটিত করে।

জীবিকা নির্বাহে ব্যার্থতা স্বাভাবিক ঘটনা। জীবিকা নির্বাহে ব্যার্থতার চেয়েও জীবনধারনের স্পস্ট ধারনার অভাবটি সমাজে বিদ্রোহের বীজ বপন করে। মানুষ মাত্রই ভাববাদী কিন্তু আসলে কথা বলা এবং অন্যদের কথা শোনার মধ্য দিয়ে আমাদের জীবনের সবকিছুকেই সুবিন্যস্ত করে থাকে। আমাদের মন মানসিকতা থেকে শুরু করে কর্ম পদ্ধতি পর্যন্ত সবকিছুই আমরা যেসব কথা প্রত্যহ বলে থাকি আর যা শুনি তার উপরে নির্ভর করে। যা কিছুই আমরা মনের ভিতর রাখি না কেন তার সবকিছুই আসলে কথার ভিতর দিয়ে উৎসরিত হওয়া আমাদের মনের ভাব অথবা ভাবনা গুলো। এই ভাবনাগুলো দেখা যায় যে একসময় কারো কারো ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তায় পর্যবসিত হয়ে যায় কিংবা আমাদের কাউকে কাউকে আরো অধিকতর চিন্তা করতে শেখায়।

 কিন্তু যারা কোন কথা বলে না তাদের মনের ভাবগুলি অনেকভাবে বিভক্ত হয়ে যায়। কেননা সামাজিক কাজকর্ম গুলি মানুষকে দ্বিধাহীন ভাবে সমাজে বসবাস করতে অনুমতি দেয়। এইসব সামাজিক কর্মের মধ্যে কোন ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি যে একদম ঘটে না তারা কিন্তু নয়। আমরা সকলেই কমবেশি সামাজিক কাজকর্মে নানান বিচ্যুতি দেখে থাকি কিন্তু প্রত্যেকেই এসব কিছু ব্যার্থতার অজুহাতে এড়িয়ে যাই। কেননা সামাজিক এই সব ত্রুটি বিচ্যুতি গুলি কাদের কর্মের ফল সেটাও আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু তবুও আমাদের নিজেদের ভোগান্তি গুলোকে কিন্তু আমরা ঠিকই নিজের চোখে দেখি এবং নিজের ভাষায় ব্যক্ত করতে পারি। এইসব যদি কখনও নানা ধরনের বিষম চিন্তার জন্ম দেয় মনের মধ্যে তখন এই বিষম চিন্তার ফলাফল বিপ্লবাত্মক কিংবা প্রতিবাদী মন তৈরি করে।

অবশ্য বাধ্যবাধকতায় ভরা এমন ধরনের একটি সমাজে আমরা বসবাস করছি যেখানে নানান ধরনের বাধ্যবাধকতা গুলি আমাদের জীবনের সঙ্গে একেবারে আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে থাকে। আমরা প্রতিনিয়তই নিজেদের জীবনে এভাবে কতশত বাধ্যবাধকতা স্বীকার করে নিচ্ছি তা আমরা নিজেরাও জানিনা। কারন আমরা ছোটবেলা থেকেই এগুলি দেখে আসছি;এখনও এসবই শিখছি এবং সামাজিক জীবনে এভাবেই দেখতে এবং শুনতে অভ্যস্ত সবাই। না বললেও তবুও একারনে মেনে চলতে বাধ্য হচ্ছি। একান্তই অবহেলায় সমাজের গভীরে শিকড় গাঁড়া এসব বাধ্যবাধাকাকে এড়িয়ে চলা সম্ভব নয় বিধায় মন-মানসিকতার উত্তরণের জন্য প্রতিবন্ধক এ ধরনের বাধ্যবাধকতা কে ভুলে গিয়ে পথ চলাও সম্ভব নয়। চিন্তার ক্ষেত্রকে উর্বর করে সমাজকে পেছনে ফেলে এগিয়ে না গেলে এবং পায়ে পায়ে জড়িয়ে থাকা এসব বাধ্যবাধকতা এড়িয়ে উত্তরণের জন্য পথ না খুঁজে পেলে, নানা প্রক্রিয়া অবলম্বন করা না হলে এসব সোস্যাল ট্যাবু থেকে পরিত্রান পাওয়া হয় না কারুরই পক্ষে।

সমাজের সঙ্গে ব্যাক্তির দূরত্ব এতটাই বেশি যে মনে হয় এথিকস্ বা নীতিনির্ধারনী বিষয়গুলি আমাদেরকে ধার করতে হচ্ছে। বারংবার শিক্ষামূলক প্রচারের মধ্যদিয়ে অথবা কোন চাপিয়ে দেয়া পদ্ধতি হিসাবে একটি আইন কিংবা কিছু সাময়িক ব্যাবস্থাপনার মাধ্যমে। এসবের মধ্যেও সর্বজনগ্রাহ্য বাধ্যবাধকতার ব্যাপারটি একটি সুপ্ত অবস্থায় থাকছে।

What is life? 

Life is not complete or full in the mission. It is actually a proportion of various mixtures because it has perceived the importance from understanding and this focused importance that life holds is not complete for everyone. It is made up of light and is twice as different in terms of its importance. One existence of life is from God's perspective and it is God's life given as a gift the other existence is from artificial beings' perceptions of creative life, the life on earth. 

God's life is everywhere which we can see. But artificial life does not match or show disposition everywhere so it is very susceptible to destruction and subordinated to demonstration of our various life-related deconstruction matters. Since the issue of life is very mysterious when seeking asylum to truth no one dares to give his or her own explanation of life.

শহুরে মানুষের বসবাস করার ধারণা আসলে কোন প্রকার সহনশীলতা হতে উৎসরিত নয়।এই সহনশীলতার মূল কারণ হচ্ছে শহরের মানুষেরা সমস্যা সমাধানে পারদর্শী। সমস্যার সমাধানে দক্ষ বলেই বিবিধ কাজ কর্মের মধ্যে দৃষ্টি নিবদ্ধ থেকেও মানুষ পরস্পরের সাথে মিলে মিশে থাকার এ ধরনের সহঅবস্থানের ব্যাবস্থাকে মেনে নিয়েছে, নিচ্ছে। এবং বিভিন্ন সময়ে যুদ্ধ বাস্তবতার মধ্যেও নিত্য নতুন সমস্যার সমাধানের ভিতর দিয়ে এটাকে আরো উন্নত করে নিয়েছে। কিন্তু এরপরেও শহরের মধ্যেই রয়েছে নানা ধরনের অসহিষ্ণুতা। এবং বিভেদের জন্মও গ্রামের চেয়ে শহরের মধ্যে হয় অনেক বেশী। তবুও সাধারণত সহাবস্থানের পরিস্থিতিকে ভেঙে ফেলার কোন বাস্তবতা এখানে তৈরি হতে দেখা যায় না। কিন্তু মানুষ দেখা যায় যে নানান ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি ঘটতে দেখেও বিভিন্ন ব্যস্ততার দোহাই দিয়ে এড়িয়ে যাচ্ছে।

মন্তব্যসমূহ

A2